ব্রেকিং নিউজ :
লালমনিরহাটে মাদকবিরোধী কর্মশালা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড ৪৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস মাদারীপুরে মাহিন্দ্র উল্টে চালকসহ নিহত ২ গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ধানের ফসল কর্তন উৎসব বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী ‘প্রতিরোধ যোদ্ধাদের’ স্বীকৃতি দিতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি হাইকোর্টের পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়সমুহ পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে : পরিবেশমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন গণপূর্ত মন্ত্রী বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার আর অস্ত্র নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হোক মানুষের কল্যাণে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৪-১৪
  • ২১২৩২৫১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’- এই স্লোগানকে বুকে ধারণ করে, তিমির হননের প্রত্যয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৪৩১ সনের বাংলা নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রা।
এবারের শোভাযাত্রার স্লোগানটি কবি জীবনানন্দ দাশের ‘সাতটি তারার তিমির’ কাব্যগ্রন্থের ‘তিমিরহননের গান’ কবিতা থেকে নেয়া হয়েছে। বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রার ৩৫ বছর পূর্তি হলো এ বছর।
রোববার সকাল সোয়া ৯টায় শোভাযাত্রাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে শুরু হয়। এরপর শাহবাগের ঢাকা ক্লাবের সামনে দিয়ে ঘুরে টিএসসি মোড় হয়ে ফের চারুকলার সামনে গিয়ে পৌনে ১০টার দিকে শেষ হয় শোভাযাত্রা।
শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম মাকসুদ কামাল। শোভাযাত্রায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রী দীপু মনি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন স্তরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। শোভাযাত্রা উপলক্ষে কঠোর নিরাপত্তার চাদরে মোড়ানো ছিল পুরো এলাকা।
শোভাযাত্রা উপলক্ষে সকাল থেকেই টিএসসি, দোয়েল চত্বর, শাহবাগ ও এর আশপাশের এলাকায় মানুষ জড়ো হতে থাকে। সকাল ৯টার মধ্যেই পুরো এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়।
শোভাযাত্রা ঘিরে ছিল কয়েক স্তরের নিরাপত্তা। পুলিশ, র‌্যাবের সঙ্গে ছিল সোয়াত সদস্যরা। সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও তৎপর ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোকে ড্রোনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানস্থল পর্যবেক্ষণ করতে দেখা গেছে।
এবারের শোভাযাত্রার শিল্প-কাঠামোগুলোর মধ্যে ছিল ময়ূর, হাতি, গন্ধগোকুল, টেপাপুতুল। মঙ্গলের বারতা পেঁচা। এছাড়া ছিল পাখি, মাছ, রাজা-রানির মুখোশ।
শোভাযাত্রায় আরও ছিল মা ও শিশু, কাঠঠোকরা ও বাঘের মুখোশ।
বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। মিলেছে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে ১৯৮৯ সাল থেকে শুরু হয়েছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা।
শুরু থেকেই চারুকলার শোভাযাত্রাটির নাম ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ছিল না। তখন এর নাম ছিল ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’। ১৯৯৬ সালে এর নাম হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat