ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বশেমুরবিপ্রবি’তে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও সরকারের অর্জিত সাফল্য নিয়ে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিশ্ব কবি ও বিদ্রোহী কবির জন্মদিনের প্রস্তুতি সভা নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৫-১৬
  • ২৮৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কিনছে সরকার। প্রতি কেজি ২৭ টাকা মূল্যে এক মন ধান এক হাজার ৮০ টাকা দামে কেনা হচ্ছে।
তিনি আজ সোমবার সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে হাওররক্ষা বাঁধ ও এলএসডি পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। এর আগে রোববার রাতে মন্ত্রী সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহ বিষয়ে খাদ্য কর্মকর্তা, মিলার, ডিলার ও অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
এ সময় স্থানীয়রা জানান, সুনামগঞ্জে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সিন্ডিকেটের কারণে মাত্র সাতশ’ টাকা মূল্যে প্রতি মন ধান বিক্রি করতে হয়। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, সাতশ টাকা দরে কৃষক দান বিক্রি করবেন; এটা হতে পারে না। ধানের ন্যায্য মূল্য দিতেই সরকার সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান কিনছে। কেউ যেন সিন্ডিকেট তৈরি করে কৃষকদের বঞ্চিত না করে সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক হতে হবে।
তিনি বলেন, ‘কৃষক ঠিক মতো গুদামে ধান দিতে পারলে খুশি থাকবেন। ধান দিতে গিয়ে যদি ধাক্কা খায় তাহলে কৃষক কষ্ট পাবে। কৃষক যদি অসম্মানিত হন তাহলে আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট কাউকে ছাড় দেব না।’
তিনি কৃষকদের উদ্দেশে বলেন, ‘ধান দেওয়ার সময় শুকিয়ে ১৪ শতাংশ আর্দ্রতা নিশ্চিত করবেন। তালিকায় থাকা কৃষকদের কাছ থেকে খাদ্য কর্মকর্তারা ধান সংগ্রহ করবেন। যদি কেউ ধান নিতে অপারগতা জানায়, আমাকে জানাবেন।’
মন্ত্রী চাল মিল মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘বাজারে চালের ঘাটতি তৈরি করবেন না। চাল আমাদের কাছে অনেক মজুত আছে। সরকার কোনোভাবেই দাম বাড়তে দেবে না।’
সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন, সুনামগঞ্জে ৪০ হাজার মেট্রিকটন ধারণক্ষমতার একটি সাইলো তৈরী করা হবে। সুনামগঞ্জে ধান শুকানোর জায়গা নেই। ৮-১০টি ধান শুকানোর পেডি সাইলো নির্মাণ করে দেওয়া হবে যাতে কৃষকরা ধান নিয়ে এসে এক ঘন্টার মধ্যে ১৪ শতাংশ আর্দ্রতা নিশ্চিত করতে পারেন।
খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খাতুন, সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক, ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, জেলা প্রশাসক জাহাঙ্গীর হোসেন, পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, সিলেট বিভাগের আঞ্চলিক জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মাইন উদ্দিন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক বিমল চন্দ্র সোম, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি খায়রুল কবির রুমেন, তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান করুনা সিন্ধু চৌধুরী বাবুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat