ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বশেমুরবিপ্রবি’তে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও সরকারের অর্জিত সাফল্য নিয়ে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিশ্ব কবি ও বিদ্রোহী কবির জন্মদিনের প্রস্তুতি সভা নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০১৯-১০-০৩
  • ৩৩১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে : আইনমন্ত্রী

 আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, গত এক দশকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, ‘শক্তিশালী নেতৃত্ব, সুশাসন, সঠিক উন্নয়ন পরিকল্পনা, স্থিতিশীল সরকার এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে মজবুত করে তুলেছে। বাংলাদেশকে উন্নয়নের মডেল বানিয়েছে।’
মন্ত্রী আজ সিঙ্গাপুরের রাজধানী সিঙ্গাপুর সিটিতে অনুষ্ঠিত ‘ডুইং বিজনেস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব কথা বলেন। আজ ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
আন্তর্জাতিক ফিন্যান্স কর্পোরেশন, এন্টারপ্রাইজ সিঙ্গাপুর এবং ইনফ্রাস্টাকচার এশিয়া এ কর্মশালার আয়োজন করে।আইনমন্ত্রী বলেন, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সবাইকে অবাক করে দিয়েছে। বাংলাদেশ বৈদেশিক সহায়তা গ্রহণকারী দেশ থেকে এখন বিনিয়োগের অনুকূল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। দেশে বিনিয়োগের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বেড়ে এখন জিডিপির ৩১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বেসরকারি বিনিয়োগ আগের দশকের তুলনায় পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ৭০.০৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।তিনি বলেন, পিপিপির ভিত্তিতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ত্রিশতম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ এবং উন্নয়নের রোল মডেল হিসাবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি অর্জন করছে।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক আউটলুক ২০১৯ উল্লেখ করেছে যে বাংলাদেশ এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ। এইচএসবিসি তাদের ২০১৮ সালের প্রতিবেদনে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ এবং বিশ্বের তিনটি দ্রুততম অর্থনীতির একটি হয়ে উঠবে।মন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় মধ্যে বাংলাদেশেই সবচেয়ে উদার বিনিয়োগ নীতি রয়েছে। এখানে বিদেশী বিনিয়োগ সুরক্ষার জন্য আইনি ব্যবস্থা রয়েছে, উদার কর অবকাশ নীতি রয়েছে; যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে, বিদেশীদের বিনিয়োগের পর লভ্যাংশ এবং মূলধনের সম্পূর্ণ নিয়ে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে। বৈদেশিক বিনিয়োগ জাতীয় সংসদে পাসকৃত আইন এবং দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তি দ্বারা সুরক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে।আনিসুল হক বলেন, গত দশ বছরে, বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে গড়ে ৭ শতাংশ যা গত ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে ৮ দশমিক ১৩ শতাংশে পৌঁছেছিল এবং চলতি অর্থবছরে এটি ৮ দশমিক ২ হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। মূল্যস্ফীতি হ্রাস পেয়ে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ হয়েছে; মাথাপিছু আয় বেড়ে ১৯০৯ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে; বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। রফতানি আয় তিনগুণেরও বেশি হয়ে ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে; মানব উন্নয়ন সূচক বার্ষিক ১ দশমিক ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। স্পেকটেটর সূচক ২০১৯ অনুসারে, বাংলাদেশ গত ১০ বছরে সর্বাধিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat