ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বশেমুরবিপ্রবি’তে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও সরকারের অর্জিত সাফল্য নিয়ে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিশ্ব কবি ও বিদ্রোহী কবির জন্মদিনের প্রস্তুতি সভা নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৩-৩১
  • ২৩৪৩৭৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
আসন্ন ঈদুল ফিতরকে ঘিরে জমে উঠেছে জেলার ঈদ বাজার। ঈদ বাজার স্বাভাবিক রাখতে শরীয়তপুর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছে।
ক্রেতা—বিক্রেতারা ঈদ উপলক্ষে নতুন পোশাক কেনাবেচায় এখন ব্যস্ত। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কারনে ব্যবসায়ীদের আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি পোশাকের দাম তুলনামূলক বেশি হওয়ায় ক্রেতাদের দেশীয় পোশাকের দিকেই নজর। তবে তরুণ—তরুণীদের ক্ষেত্রে চিত্র ভিন্ন। তারা দেশি—বিদেশি উভয় পোশাকেই আকৃষ্ট। 
মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর যতই ঘনিয়ে আসছে ততই ঈদের কেনা—কাটায় ক্রেতাদেরও উপচে পড়া ভীড় লক্ষ করা যাচ্ছে। বিভিন্ন বয়সের ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠছে পোশাকের দোকান, জুতা—সেন্ডেলের দোকানসহ কসমেটিকসের দোকানগুলো। নিজেদের পছন্দের জিনিসটি কিনতে তারা চষে বেড়াচ্ছেন বিভিন্ন মার্কেট।ক্রেতাদের সমাগম থাকায় সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত দোকানীরাও ব্যস্ত সময় পার করছেন।
জেলা সদরের সৌদিয়ান মার্কেট, দুবাই প্লাজা, স্পেন প্লাজা, ইটালি প্লাজাসহ বিভিন্ন ছোট—বড় মার্কেটে ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতাদের পছন্দের পোশাক, কসমেটিকস, জুতা—সেন্ডেলের দোকানই বেশি জমজমাট। জেলা সদর ছাড়াও বিভিন্ন উপজেলাগুলোতেও ক্রেতাদের ভীড়ে সরগরম ঈদ বাজার।
শরীয়তপুর পালং বাজারের পোশাক বিক্রেতা জয়নাল আবেদিন খান বলেন, ডলারের দাম বেশি হওয়ায় বিদেশি পোশাকের আমদানি খরচ ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বেড়ে যাওয়ায় আমাদেরকেও গত বছরের তুলনায় বেশি দামে কিনতে হয়েছে। তাই তুলনামূলক এবার ক্রেতার সংখ্যা না কমলেও বিক্রির পরিমাণ কিছুটা কম। তবে আগামী কয়েকদিন বেচা—কেনা আরও বাড়বে। মসলিন শাড়ি গুণগত মান ভেদে ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৮ হাজার, টাঙ্গাইল শাড়ি ১ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার, জামদানি ৩ হাজার ৫০০ থেকে ৮ হাজার, ভারতীয় থ্রি—পিছ বিপুল ৩ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার ৫০০ ও কাশ্মিরি লেহেঙ্গা ৪ হাজার থেকে ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করছি।
একই বাজারের কসমেটিকস ব্যবসায়ী শহীদ খান জানান, এবছর কসমেটিকস আমদানি খরচ ক্ষেত্র বিশেষে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় কসমেটিকস ক্রেতারা একটু কমই কিনছেন। তবে ঈদের আগ মূহুর্তে বেচা—কেনা বাড়বে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, শরীয়তপুরের সহকারি পরিচালক কাজী সুজন  বলেন, সব শ্রেণীর ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছি। ক্রেতারা যাতে ঈদ উৎসবের কেনা—কাটা ন্যায্যমূল্যে করতে পারেন সে বিষয়ে ব্যবসায়ীদেরকে পরামর্শ প্রদানসহ সতর্কও করা হচ্ছে। ঈদ বাজার নির্বিঘœ করতে আমরা শেষ পর্যন্ত তৎপর থাকবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat