ব্রেকিং নিউজ :
প্রধানমন্ত্রীর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে : আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৯৬ জন ৫৮ হাজার ৬২৬ জন হজযাত্রী সৌদি আরব পৌঁছেছেন আমদানিকৃত এক হাজার ২৮৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ দেশে এসেছে জিটুজি প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন তরান্বিত করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি’তে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবি থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে : রাষ্ট্রপতি ডলার খরচ করে বিএনপি প্রতিনিয়ত সরকারবিরোধী কুৎসা ও বদনাম রটাচ্ছে : ওবায়দুল কাদের বিএনপির ধ্বংসাত্মক অপরাজনীতির কারণেই নতুন মার্কিন ভিসা নীতি : তথ্যমন্ত্রী ছয় দিনের তুরস্ক সফর শেষে দেশে ফিরেছেন রাষ্ট্রপতি
  • আপডেট টাইম : 16/05/2023 06:12 PM
  • 19 বার পঠিত

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শত বাধা অতিক্রম করে দেশে ফিরে এসেছিলেন বলেই আমরা উন্নত অভিযাত্রার এক বাংলাদেশকে পেয়েছি।
আগামীকাল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৪৩তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু পরিষদের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আ ব ম ফারুক এ কথা বলেন। 
তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে সপরিবারে নিহত হওয়ার সময় তাঁর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে রক্ষা পান। পরবর্তী সময়ে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।  
নেতৃদ্বয় বলেন, দীর্ঘ ছয় বছরের নির্বাসিত জীবনের পর সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সামরিক শাসকদের তৈরি করা শত বাধাবিঘœ পেরিয়ে শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে আসেন। ঐতিহাসিক এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের তাই রাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে এবং দিবসটি বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লিখিত আছে। 
বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে শত ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার এখনও চলছে, কিন্তু তার পরেও বাংলাদেশের মানুষ তাঁর ওপর অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছেন। তাই ১৭ মে তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শুধু একজন নেত্রীর প্রত্যাবর্তন ছিল না, ছিল দেশে অসাংবিধানিক সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক অধিকার ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রত্যাবর্তন; সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গীবাদের উত্থানের বিরুদ্ধে অসাম্প্রদায়িকতা, শান্তির দর্শন ও মানবতাবাদের প্রত্যাবর্তন; দেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় বিনির্মাণের লক্ষ্যে সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির প্রত্যাবর্তন। 
নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তর, খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ইত্যাদির মাধ্যমে তিনি তা অব্যাহতভাবে প্রমাণ করে চলেছেন। প্রযুক্তিতে পশ্চাৎপদ বাংলাদেশকে তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত করে এখন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণকে তিনি পরবর্তী লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। 
শেখ হাসিনার ৪৩তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের প্রাক্কালে তারা বঙ্গবন্ধু পরিষদের পক্ষ থেকে তাঁকে অভিনন্দন জানান এবং তাঁর সুস্থ ও দীর্ঘজীবন কামনা করেন। নেতৃদ্বয় আগামী দিনগুলোতেও তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নতির এই অভিযাত্রা অব্যাহত থাকবে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...