ব্রেকিং নিউজ :
ভুটানের রাজাকে কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দরে বিজিবির রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনার প্রদান এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী তথ্য কমিশন বাংলাদেশ ৬টি অভিযোগের নিষ্পত্তি করেছে কৃষকের দামে তরমুজ বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন কৃষিমন্ত্রীর অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনা : জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন : পরিবেশমন্ত্রী কুল চেইন উন্নয়নের জন্য সমন্বিত নীতির বাস্তবায়ন চান শিল্প উদ্যোক্তারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ইন্টার্নি চিকিৎসকদের কর্মবিরতি আন্দোলন প্রত্যাহার চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে : আব্দুর রহমান
  • প্রকাশিত : ২০২২-১১-৩০
  • ২৯১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন আজ গুয়াতেমালাকে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক এবং অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের জন্য একটি ভিসা মওকুফ চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা অন্বেষণ করার প্রস্তাব দিয়েছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গুয়াতেমালার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারিও অ্যাডলফো বুকারো ফ্লোরেস পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে টেলিফোন করলে তিনি এই প্রস্তাব দেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য গুয়াতেমালার ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সহজ করারও প্রস্তাব করেন।
গুয়াতেমালার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউনেস্কোর ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ কমিটির সুরক্ষায় ইউনেস্কোর আন্তঃসরকারি কমিটির সদস্য হিসেবে ইউনেস্কোর ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে গুয়াতেমালার ‘হলি উইক ইন গুয়াতেমালা’কে মনোনীত করতে বাংলাদেশের সমর্থন চেয়েছেন।
ড. মোমেন দুই দেশের মধ্যে চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কথা বিবেচনা করে গুয়াতেমালাকে বাংলাদেশের পূর্ণ সমর্থনের কথা জানান।
কথোপকথনের সময় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী একই মূল্যবোধ ও নীতির ভিত্তিতে দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বাংলাদেশের আগ্রহ প্রকাশ করেন। মোমেন গুয়াতেমালার আরও বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে উৎসাহিত করেন।
ফ্লোরেস আগামী দিনে বাংলাদেশের সঙ্গে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তিনি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত জনগণকে মিয়ানমারে তাদের নিজ দেশে দ্রুত প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করে রোহিঙ্গা সংকটের একটি টেকসই ও স্থায়ী সমাধানে গুয়াতেমালার অব্যাহত সমর্থন আশা করেন।
দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ুু পরিবর্তন, মানুষের বাস্তুচ্যুতি, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি বৈশ্বিক সমস্যা মোকাবেলায় বহুপক্ষীয় ফ্রন্টে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat