ব্রেকিং নিউজ :
বার্সেলোনার বিদায়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল এ্যাথলেটিকো “দ্বীপ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ” গঠনে জাতীয় সংসদকে পরামর্শ প্রদান করে হাইকোর্ট রায় চের্নিগিভে রাশিয়ার হামলায় নিহত ৮,আহত ১৮ জন: মেয়র ঝালকাঠিতে ট্রাক, অটোরিকশা ও প্রাইভেট কারের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ১৪ জন নিহত শরীয়তপুরে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রতিদিন দিনাজপুর থেকে শতাধিক মেট্রিক টন টমেটো বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন মারা গেছেন বিএনপিসহ স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে : ওবায়দুল কাদের ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কারাগার থেকে সরিয়ে গৃহবন্দী অবস্থায় মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সুচি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-২৪
  • ৩১৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের জন্য চীনের সব থেকে নিকটবর্তী প্রদেশ ইউনান। এই প্রদেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের অমিত সম্ভাবনা রয়েছে। সেখানকার নৈস্বর্গিক সৌন্দর্র্য সহজেই উপভোগ করতে পারে বাংলাদেশের ভ্রমণ পিপাষুরা।
আজ শনিবার ঢাকায় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) অনুষ্ঠিত ‘কালারফুল ইউনান’ ইভেন্টে বক্তারা একথা বলেন। গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (ন্যাশনাল ডে) উপলক্ষে  ইউনান প্রদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও লাইফস্টাইল পণ্যের প্রদর্শনীসহ ‘কালারফুল ইউনান’  নামে ইভেন্টির আয়োজন করা হয়।
ইভেন্টে ইউনান প্রদেশের সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক ফুল, অর্গানিক ফুড এবং  আরও অনেক পণ্যের সমারহ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ইউনানের ৮০ শতাংশ জায়গা পাহাড় পর্বতে ঘেরা। এখানে হাজার প্রজাতির ফুলের চাষ হয়। তাই এখানের সৌন্দর্য সহজেই ভ্রমণ পিপাষুদের আকৃষ্ট করে।  ইউনানের সঙ্গে  বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য-অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, ‘কালারফুল ইউনান অনুষ্ঠান আমাদের সবার জন্য একটা আন্দঘন মুহুর্ত। আমরা এখানে সবাই মিলিত হতে পেরেছি।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও ইউনানের দূরত্ব খুব বেশি নয়, আকাশপথে মাত্র দুই ঘন্টা।  ইউনানের কালারফুল ভূপ্রকৃতি, পাহাড় , প্রাকৃতিক পরিবেশ, বৈচিত্রময় সংস্কৃতি  ও খাবার পর্যটকদের সহজেই আকৃষ্ট করে।  বাংলাদেশ ও ইউনানের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য উন্নয়নের এখনো অনেক সম্ভাবনা রয়ে গেছে। সংস্কৃতিক বিনিময়সহ  শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য, পযর্টনখাতে সহযোগিতা আরও  বাড়াতে পারি।
এতে ইউনান প্রদেশের  গভর্নর এইচ. ই. ওয়াং ইউবো, চীনে নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স ড. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউনান কমার্শিয়াল রিপ্রেজেন্টেটিভ অফিসের ডিরেক্টর লি জিয়াও প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat