ব্রেকিং নিউজ :
টাঙ্গাইলের যমুনা নদীতে অষ্টমী স্নানে পুণ্যার্থীদের ঢল দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় জামায়াত-শিবিরের ১৭ নেতাকর্মিকে কারাগারে প্রেরণ লাঙ্গলবন্দ স্নানোৎসব সমাপ্ত, শিশুর মৃত্যু গোপালগঞ্জের ৩টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১৪ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল বিদেশে কর্মী প্রেরণে রিক্রুটিং এজেন্সিকে মানবিক হওয়ার আহ্বান জানালেন প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আলবার্টা পার্লামেন্টে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কারিকুলাম যুগোপযোগী করার তাগিদ রাষ্ট্রপতির কৃতি শিক্ষার্থীরাই স্মার্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ : স্পিকার বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত রাউন্ডের খেলা ২০ এপ্রিল নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৪-২০
  • ৫৬২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মেয়র মোহাম্মদ রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের শিক্ষার মান বৃদ্ধি করতে হবে। প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে হবে। আমরা আর ভর্তুকি দিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে চাই না।
আজ বুধবার সকালে চসিকের বাটালি হিলস্থ সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, হাতেখড়ি সিটি কর্পোরেশন স্কুল এন্ড কলেজ, বাগমনিরাম আব্দুর রশিদ সিটি কর্পোরেশন বালক উচ্চ বিদ্যালয়, ছালেহ জহুর সিটি কর্পোরেশন উচ্চ বিদ্যালয়, জুলেখা আমিনুর রহমান সিটি কর্পোরেশন উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘নগরীর রাস্তা-ঘাট সংস্কার, পরিষ্কার-পরিছন্নতা, আলোকায়ন করাই সিটি কর্পোরেশনের মূল কাজ। এর বাইরে চসিক ৮০টির অধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ৫০ টির অধিক স্বাস্থ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছে, দেশের অন্য কোন সিটি কর্পোরেশন এই কাজ করে না। এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কর্পোরেশনকে অনেক ভর্তুকি প্রদান করতে হয়। সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীর সময়ে নগরীর অনেকগুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে চসিকের অন্তর্ভুক্ত করে যে সুনাম অর্জন করেছিল, তা দেশ-বিদেশে অনেকে প্রসংশা পেয়েছিল। দুঃখের বিষয় হচ্ছে সেই অর্জনগুলো আমরা ধরে রাখতে পারিনি।’
মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম নগরীতে বেশির ভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন। শিক্ষার্থীদের আলোকিত ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য পিতা-মাতার পরে শিক্ষকের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সেই লক্ষ্যে চসিকের অন্যান্য বিভাগের সাথে সঙ্গতি রেখে চসিকের শিক্ষকদের সম্মানিও বৃদ্ধি করা হয়েছে। তাছাড়া ভবন সংস্কার, নতুন ভবন নির্মাণ, আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত কম্পিউটার ল্যাব, বিজ্ঞানাগার, মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু কর্ণার-সমৃদ্ধ পাঠাগার স্থাপন করা হচ্ছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, চসিক শিক্ষা স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান ওয়ার্ড কাউন্সিলর ড. নেছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, কাউন্সিলর মোহাম্মদ শেখ জাফরুল হায়দার চৌধুরী, চসিক প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, শিক্ষা কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা, অধ্যক্ষ সাহেদুল কবির, মো. মোস্তফা কামাল, প্রধান শিক্ষাক সুকুমার দেবনাথ, টিংকু কুমার ভৌমিক, কাজী খায়রুল আনোয়ার ও প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat