ব্রেকিং নিউজ :
রাঙ্গামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞা ২৫ এপ্রিল থেকে নড়াইলে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সংগীতশিল্পী পাগল হাসানসহ দুজন নিহত স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে : স্পিকার নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন রিমি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০২-১৯
  • ৩৪৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণার প্রয়োজনীয়তা বাংলাদেশ সরকার গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে বলে  জানিয়ছেন  পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন ।
আজ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত পরিবেশ বিষয়ক ‘জলবায়ু পরিবর্তন ও বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধার’ শীর্ষক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্মেলনে  বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার।  খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে  মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ইমেরিটাস ডক্টর আইনুন নিশাত।
শাহাব উদ্দিন আরো বলেন, যখনই পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড থেকে তহবিলের জন্য গবেষক এবং বিখ্যাত গবেষণা সংস্থার কাছ থেকে গবেষণা প্রস্তাব পায় তখন এটি অগ্রাধিকারভিত্তিতে সর্বোচ্চ বিবেচনা করা হয়। দেশের প্রেক্ষাপটে জলবায়ু পরিবর্তন এবং বাস্তুতন্ত্র পুনরুদ্ধারের বিষয়ে আরো নির্ভরযোগ্য বৈজ্ঞানিক গবেষণা গ্রহণের জন্য  শিক্ষাবিদদের প্রতি  আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, সরকার ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা’ নামে একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে এবং নিজস্ব সম্পদ থেকে একটি জাতীয় জলবায়ু অর্থব্যবস্থা ‘বাংলাদেশ জলবায় পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছে। এর মাধ্যমে প্রায় ৮০০টি প্রকল্পে সহায়তা করতে ৪৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে। দেশের জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তোলার জন্য ট্রাস্ট তহবিল ব্যবহার করে ১০ বছরের পরিকল্পনায় আরো বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ এবং ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে যা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করেছে, লবণাক্ততা, খরা এবং বন্যা সহনশীল ফসলের জাত প্রবর্তনের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে আমরা দেশের অফ গ্রিড এলাকায় ৬ মিলিয়নেরও বেশি সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে  এবং ১৮ মিলিয়ন মানুষকে সৌরবিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে  আমরা সারাদেশে এক কোটিরও বেশি গাছের চারা রোপণ করেছি। আমরা ২১ দশমিক ৮৫ শতাংশ বা ৮৯ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমণ হ্রাসে আরো যুগোপযোগী লক্ষ্যমাত্রাসহ গত বছর জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান আপডেট করেছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat