ব্রেকিং নিউজ :
রাঙ্গামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞা ২৫ এপ্রিল থেকে নড়াইলে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সংগীতশিল্পী পাগল হাসানসহ দুজন নিহত স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে : স্পিকার নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন রিমি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০২-১৩
  • ৭৫৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন,  বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আওয়ামী লীগ সরকারই সবসময় কাজ করেছে এবং করছে। অন্যরা যখন ক্ষমতায় ছিল শুধু লুটপাট করেছে।
তিনি বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা এখন ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়া  অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ত্রিশ হাজার  বীর নিবাস নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।’
আজ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী   উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনামূল্যে হাসপাতালে  চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন উল্লেখ করে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, জেলা, উপজেলাসহ দেশের  বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন তার সবই বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা আজ শপথ নিচ্ছি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ঐক্যবদ্ধ করে তাদের এই ষড়যন্ত্র রুখে দেব।’
মোজাম্মেল হক বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করার জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণের জায়গায় শিশু পার্ক নির্মাণ করেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নির্দিষ্ট স্থান মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার হিসেবে সংরক্ষণ করতে চাই। যেখানে মানুষ গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারবে। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব স্থানে যুদ্ধ হয়েছিল, সেসব স্থান সংরক্ষণ করছি। বধ্যভূমিগুলোও সংরক্ষণ করছি। এ ছাড়া যদি কোন মুক্তিযোদ্ধা মারা যান তাদের একই রকম ডিজাইনের কবর দেয়া হবে, যেন ৫০ বছর পরেও একটি কবর দেখে বোঝা যায়, এটি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর।’
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রশাসক ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর  সদস্য শাজাহান খান, ঢাকা-২০ এর সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রমসহ বিভিন্ন সময়ে নির্বাচিত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat