ব্রেকিং নিউজ :
কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আগামীকাল শিব নারায়ন দাশের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নীলফামারীতে ৩ হাজার ১৭০ জন চাষির মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ রবীন্দ্রনাথ বর্তমানে বিশ্বে আরো বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে : অর্থ প্রতিমন্ত্রী নাসুম-ইমরুল নৈপুন্যে ডিপিএলে অষ্টম জয় মোহামেডানের টাঙ্গাইলে সম্প্রসারিত হয়েছে আদা ও হলুদ চাষের জমি গোপালগঞ্জে ৬ হাজার ৭২০ হেক্টর জমিতে বোনা আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা হালদা থেকে বালু উত্তোলন, ৪ জনের কারাদন্ড নড়াইলে বরেণ্য চিত্রশিল্পীদের নিয়ে আর্ট ক্যাম্প চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক উইম্যান এসএমই এক্সপো শুরু হচ্ছে খেলাধুলায় অংশগ্রহণ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-০১-২৭
  • ৬১৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের (ইসি) সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) শান্তিপূর্ণ ও ভাল হয়েছে।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে চসিক নির্বাচনের বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘৭৩৫টা কেন্দ্রের মধ্যে দুইটা কেন্দ্রে সহিংসতা হয়েছে। এটাকে কী বলবেন? পারসেন্টেজ করেন। কত শতাংশ হয়। শান্তিপূর্ণ কত, আর অশান্তিপূর্ণ কত?’
তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যম থেকে যেটুকু দেখেছি এবং আমাদের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে যে প্রতিবেদন পেয়েছি, আমরা বলবো ভালো নির্বাচন হয়েছে।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটিতে ভোটার উপস্থিতি একটু কম ছিল। আর শুধু চট্টগ্রামের ক্ষেত্রে না, যেকোনও বড় শহরে নির্বাচনকালে বিশেষ করে ভাসমান লোকজন বেশি থাকে। বাইরের লোকজন বেশি থাকে, সেখানে উপস্থিতিটা একটু কম হয়। চট্টগ্রামে আমরা আরেকটু বেশি আশা করেছিলাম। কিন্তু ভোটার উপস্থিতি আশার চেয়ে একটু কমই হয়েছে।’
বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি কোথায় হলো? ৭৩৫ টি কেন্দ্র, তার মধ্যে মাত্র দু’টি কেন্দ্রে ইভিএম ভাঙচুর করা হয়েছে। ইভিএম না ভাঙলে সেখানে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হতো। ইভিএম ভাঙায় সেখানে নির্বাচন স্থগিত রাখা হয়েছে।’
সচিব বলেন, ‘তবে দুটি কেন্দ্রে কিছু উশৃঙ্খল লোকজন, যারা ইভিএমে ভোট হোক চান না, তারা ওখানে আক্রমণ চালিয়েছিল। ইভিএম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় আমরা ওই দুটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করে দিয়েছি। এছাড়া অন্য কেন্দ্রগুলোতে অত্যন্ত স্বাভাবিকভাবে নির্বাচন হয়েছে। যারা ভোট দিতে এসেছিলেন, তারা ভোট দিয়ে গেছেন।’
সহিংসতার বিষয়ে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে এ ধরনের নির্বাচনগুলোতে কিছু ঘটনা ঘটে। তার হিসাবে যদি বলেন, তাহলে বলবো যে, বরং বিশৃঙ্খলা কমই হয়েছে। মাত্র দুটি কেন্দ্রে সহিংসতা হয়েছে। যারা দুষ্কৃতিকারী, তারা এগুলো করার চেষ্টা করেন। বিশেষ করে ইভিএমে ভোট হলে অনেকেই মনে করেন যে, জাল ভোট দেওয়া যাবে না। তারাই সাধারণত এগুলো করে থাকে। কিছু লোক তো থাকেই এরকম। তারপরও চট্টগ্রামের ভোট সুষ্ঠু করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় ২০ হাজার সদস্য কর্মরত ছিল। কমিশনের পক্ষ থেকে যে ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার,তা নেওয়া হয়েছিল।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat